হার্ট অ্যাটাকে করণীয়
হৃদরোগের ভয়ানক রূপ হলো হার্ট অ্যাটাক। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী হার্ট অ্যাটাক এর কারণে হটাৎ মৃত্যুর হার সব চেয়ে বেশি। হৃদরোগ জনিত মৃত্যু ঠেকাতে প্রয়োজন হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা। হৃদরোগের লক্ষণ বুঝে সময় মত চিকিৎসা গ্রহণ করলে হার্ট অ্যাটাক জানিত হটাৎ মৃত্যু ঠেকানো সম্ভব। অনেক সময় রোগী হৃদরোগের লক্ষণ যেমন বুকে ব্যথা, বুক ধড়ফড় করা, অল্প পরিশ্রমে ক্লান্তি, শ্বাসকষ্ট এগুলোকে বুঝতে পারেনা বা লক্ষণ গুলোকে অবহেলা করায় পরবর্তীতে হার্ট অ্যাটাক হয়। হার্ট অ্যাটাক এর আগেই হৃদরোগের চিকিৎসা গ্রহণ করা সর্বোত্তম কারণ হার্ট অ্যাটাক হলে অনেক জটিলতা সৃষ্টি হয় যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হার্টের পাম্পিং পাওয়ার কমে যাওয়া, ওয়াল ড্যামেজ, কিডনি সমস্যা ইত্যাদি। ফলে রোগী বেঁচে ফিরলেও স্বাভাবিক কর্ম ক্ষমতা হ্রাস পায়। বয়স ৪০ এর পর হৃদরোগ বেশি হয় বলে যাদের বংশে হৃদরোগ আছে বা অন্যান্য রিস্ক ফ্যাক্টর যেমন ধূমপান, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, উচ্চ্ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল আছে তাদের হৃদরোগের বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকতে হবে এবং সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে পরীক্ষা করে জানতে হবে হৃদরোগ হয়েছে কিনা। প্রয়োজনে এনজিওগ্রাম করে নিশ্চিত হতে হবে। হৃদরোগকে কোন ভাবেই অবহেলা করা যাবে না কেননা হার্ট অ্যাটাকের পূর্বে রুটিন চিকিৎসা গ্রহণ করলে ঝুঁকি কম ও চিকিৎসায় শত ভাগ সফলতা পাওয়া যায় এবং চিকিৎসার পর রোগী সম্পূর্ণ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারে। এনজিওগ্রাম করে ব্লক ধরা পড়লে বুকের আর্টারি দিয়ে বাইপাস সার্জারি হচ্ছে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বাধুনিক ও দীর্ঘ স্থায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি। চিকিৎসার পাশাপাশি সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনের জন্যে রোগীকে রিস্ক ফ্যাক্টর গুলো নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম বা ৪০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। শুধু হৃদরোগী নয় সকলের জন্য শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে নিয়মিত ৪০ মিনিট হাঁটার কোন বিকল্প নেই।
অধ্যাপক ডা. এম এ বাকী
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও চীফ কার্ডিওলজিস্ট
জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল, ঢাকা
বিস্তারিত জানতে কল করুণঃ ০১৯৭৯-২৪১৭৩৬.
1 মন্তব্যসমূহ
WinWorm Casino - $10 No Deposit Bonus
উত্তরমুছুনWinWorm Casino choegocasino.com twitter has been offering an excellent 토토 사이트 추천 welcome 우리 카지노 계열 bonus 더킹카지노 도메인 for players for years now. We welcome players in and 샌즈 카지노 회원 가입 have been paying real